সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার ঝাউল ওভারব্রিজ এলাকা থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা সাইফুল হত্যা মামলার অন্যতম আসামি জাহাঙ্গীর হোসেনের (৩৫) গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
এ নিয়ে গত কয়েকদিনের ব্যবধানে এ মামলাটির ৩ জন আসামির লাশ পাওয়া গেলো।শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ওই উপজেলার ঝাঐল ওভারব্রিজ এলাকার সিরাজগঞ্জ-জামতৈল রেল লাইনের পাশ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। জাহাঙ্গীর একজন বিএনপি সমর্থক বলে জানা গেছে।নিহত জাহাঙ্গীর সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের মোহনপুর গ্রামের দেলা হোসেনের ছেলে এবং সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক সাইফুল ইসলাম হত্যা মামলার ১৮ নম্বর আসামি।বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমিনুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, ভোরে ওই উপজেলার সিরাজগঞ্জ-জামতৈল রেল লাইনের পাশে জাহাঙ্গীরের লাশ পড়ে থাকতে দেখেএলাকাবাসী পুলিশকে খবর দেয় । পরে সকাল সাড়ে নয়টার দিকে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক সাইফুল ইসলাম হত্যা মামলার ২ নম্বর আসামি ও সন্ত্রাসী বাবলু ৩০ জানুয়ারি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সঙ্গে ক্রসফায়ারে নিহত হয়। ৬ ফেব্রুয়ারি একই মামলায় প্রধান আসামি জবান আলীর গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া যায়।
নিহতের মাথায় ২টি রক্তাক্ত জখমের চিহৃ রয়েছে। তবে কারা তাকে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখেছে তিনি সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি। নিহতের পরিবার জানিয়েছে, ঢাকার জয়দেবপুর এলাকার সৎ মায়ের বাসায় পালিয়ে থাকা অবস্থায় ১৯ জানুয়ারি রাতে সাদা পোষাকে আইনশৃংখলা বাহিনীর লোকজন জাহাঙ্গীর আলম ও জবান আলীকে আটক করেছিল। এরপর ৫ই ফেব্রুয়ারী রাতে জবান আলীর লাশ পাওয়া গেলেও জাহাঙ্গীর নিঁখোজ ছিল।
এ নিয়ে গত কয়েকদিনের ব্যবধানে এ মামলাটির ৩ জন আসামির লাশ পাওয়া গেলো।শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ওই উপজেলার ঝাঐল ওভারব্রিজ এলাকার সিরাজগঞ্জ-জামতৈল রেল লাইনের পাশ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। জাহাঙ্গীর একজন বিএনপি সমর্থক বলে জানা গেছে।নিহত জাহাঙ্গীর সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের মোহনপুর গ্রামের দেলা হোসেনের ছেলে এবং সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক সাইফুল ইসলাম হত্যা মামলার ১৮ নম্বর আসামি।বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমিনুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, ভোরে ওই উপজেলার সিরাজগঞ্জ-জামতৈল রেল লাইনের পাশে জাহাঙ্গীরের লাশ পড়ে থাকতে দেখেএলাকাবাসী পুলিশকে খবর দেয় । পরে সকাল সাড়ে নয়টার দিকে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক সাইফুল ইসলাম হত্যা মামলার ২ নম্বর আসামি ও সন্ত্রাসী বাবলু ৩০ জানুয়ারি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সঙ্গে ক্রসফায়ারে নিহত হয়। ৬ ফেব্রুয়ারি একই মামলায় প্রধান আসামি জবান আলীর গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া যায়।
নিহতের মাথায় ২টি রক্তাক্ত জখমের চিহৃ রয়েছে। তবে কারা তাকে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখেছে তিনি সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি। নিহতের পরিবার জানিয়েছে, ঢাকার জয়দেবপুর এলাকার সৎ মায়ের বাসায় পালিয়ে থাকা অবস্থায় ১৯ জানুয়ারি রাতে সাদা পোষাকে আইনশৃংখলা বাহিনীর লোকজন জাহাঙ্গীর আলম ও জবান আলীকে আটক করেছিল। এরপর ৫ই ফেব্রুয়ারী রাতে জবান আলীর লাশ পাওয়া গেলেও জাহাঙ্গীর নিঁখোজ ছিল।