বিসিএস অথবা যে কোন সরকারি চাকরিতে যোগ দেয়ার ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাধ্যতামূলক কাজ। কিন্তু প্রায় সব চাকরি প্রার্থীর কাছ থেকেই ভেরিফিকেশনের নামে নেয় হচ্ছে টাকা।
চাকরি প্রয়োজনে একরকম বাধ্য হয়েই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কথিত এই বকশিস দিচ্ছেন চাকুরি প্রত্যাশীরা। সরকারি চাকরিতে যোগ দিতে শুরুতেই নিতে হয় পুলিশ ভেরিফিকেশন। প্রার্থীর নাম ঠিকানাসহ নানা তথ্য যাচাই শেষে এ ভেরিফিকেশন দেয় স্থানীয় পুলিশ ও কটি গোয়েন্দা সংস্থা। কিন্তু আসলেই কি এক্ষেত্রে মানা হচ্ছে সঠিক নিয়ম? নাকি এর আড়ালে চলছে এক নিরব চাঁদাবাজি।
ভুক্তভোগীরা জানালো স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলে মোট তিন স্তরে বকশিস দিয়ে নিতে হয় এই ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট। টাকা দিতে অপরাগ হলেও, চাকরি না পাওয়ার আশংকায় প্রায় সবাই কথিত এই বকসিস দিয়ে খুশি করেন রাষ্ট্রের নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্বে থাকা সদস্যদের। অথচ এ নিয়ে জানতে চাইলে, নতুন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি মোটেও অবগত নন। যত বড় পদই হোক, চাকুরিতে যোগদানের আগে এ সমস্যার মুখোমুখি হন সবাই। দীর্ঘ দিনের এই অনৈতিক রেওয়াজ কি কোনো দিন বন্ধ হবে?
চাকরি প্রয়োজনে একরকম বাধ্য হয়েই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কথিত এই বকশিস দিচ্ছেন চাকুরি প্রত্যাশীরা। সরকারি চাকরিতে যোগ দিতে শুরুতেই নিতে হয় পুলিশ ভেরিফিকেশন। প্রার্থীর নাম ঠিকানাসহ নানা তথ্য যাচাই শেষে এ ভেরিফিকেশন দেয় স্থানীয় পুলিশ ও কটি গোয়েন্দা সংস্থা। কিন্তু আসলেই কি এক্ষেত্রে মানা হচ্ছে সঠিক নিয়ম? নাকি এর আড়ালে চলছে এক নিরব চাঁদাবাজি।
ভুক্তভোগীরা জানালো স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলে মোট তিন স্তরে বকশিস দিয়ে নিতে হয় এই ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট। টাকা দিতে অপরাগ হলেও, চাকরি না পাওয়ার আশংকায় প্রায় সবাই কথিত এই বকসিস দিয়ে খুশি করেন রাষ্ট্রের নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্বে থাকা সদস্যদের। অথচ এ নিয়ে জানতে চাইলে, নতুন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি মোটেও অবগত নন। যত বড় পদই হোক, চাকুরিতে যোগদানের আগে এ সমস্যার মুখোমুখি হন সবাই। দীর্ঘ দিনের এই অনৈতিক রেওয়াজ কি কোনো দিন বন্ধ হবে?