নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে সিরাজগঞ্জ জেলায় স্কুল ও মাদরাসা
শিক্ষার্থীসহ ১৪ জন খুন হয়েছে। এ অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সাধারণ
মানুষের মধ্যে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে।
তবে পুলিশ জানিয়েছে, রাজনৈতিক কারণে এবং জাতীয় নির্বাচন থাকায় বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে পুলিশের অভিযানের কারণে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক রয়েছে বলে পুলিশ বিভাগের দাবি।
বছরের প্রথম দিনেই (১ জানুয়ারি) সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় গাছের ঝরাপাতা সংগ্রহ করাকে কেন্দ্র করে তোফাজ্জলের লোকজন লাঠিসোটা নিয়ে মামুনের ওপর হামলা চালিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে।
২ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কালিয়া হরিপুর ইউনিয়নের চুনিহাটি গ্রামে অজ্ঞাতনামা এক মহিলাকে ধর্ষণের পর হত্যা করে বস্তাবন্দি করে ক্ষেতের ভেতরে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।
৫ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ শহরের রেলওয়ে কলোনিতে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে হোটেল ব্যবসায়ী মহির উদ্দিনকে (৩০) কুপিয়ে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এছাড়া একই দিনে কাজিপুর উপজেলার সোনামুখী সিনিয়র ফাজিল মাদরাসার অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র সাকিলকে (১৪) খুন করেছে দুর্বৃত্তরা।
৮ জানুয়ারি সদর উপজেলার চণ্ডিদাসগাঁতীতে পারিবারিক অশান্তির জের ধরে জাহাঙ্গীর আলম (২৫) নামে এক যুবক বিষপানে আত্মহত্যা করে। কিন্তু জাহাঙ্গীরের মৃত্যু হত্যা না আত্মহত্যা তা নিয়ে এলাকায় রয়েছে নানা গুঞ্জন।
১৩ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ শহরের হোসেনপুর দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী আশাকে (৮) অপরহণ করে মুক্তিপণ দাবি করে সন্ত্রাসীরা। মুক্তিপণের টাকা না পেয়ে সন্ধ্যায় তাকে হত্যা করে অপহরণকারীরা। পরে সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের সদানন্দপুর গ্রামের একটি পুকুরে আশাকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় অপহরণকারীরা।
একই দিনে বেলকুতিতে ফরিদুল ইসলাম (২০) নামে এক ব্যবসায়ীকে ঘরের ভেতরে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে দৃর্বৃত্তরা। ১৬ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম সংযোগ সড়কের ঝাঐল ওভারব্রিজের নিচে রেল লাইনের উপরে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তিকে গলা কেটে হত্যা করে ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা।
১৭ জানুয়ারি সলঙ্গা থানার চকপাড়া এলাকার একটি ডোবা থেকে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কাঠালবাড়িয়া ফাজিল মাদরাসার ৩য় শ্রেণীর ছাত্র জাহিদকে (১৩) শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
১৮ জানুয়ারি কাজিপুর উপজেলার চরকাদহ গ্রামে ওয়াসিম কুমার দাস (২৮) নামে এক যুবককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করে দৃর্বৃত্তরা। একই দিনে সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার রহমতগঞ্জ থেকে হাসান আলী (৪০) নামে এক গরু ব্যবসায়ীকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
২০ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া উপজেলায় মোটরসাইকেল ছিনতাই করে সেলিম নামে এক চালককে খুন করা হয়। ২৩ জানুয়ারি সলঙ্গায় গরু ডাকাতি করতে এসে অজিত চক্রবর্তী (৪৫) নামে এক গৃহকর্তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে সংঘবদ্ধ ডাকাত দল।
২৪ জানুয়ারি হাটিকুমরুল-বগুড়া মহাসড়কের সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার কালিকাপুরে মহাসড়কের পাশের একটি জমিতে অজ্ঞাতনামা এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করে দৃর্বৃত্তরা।
এছাড়া, জানুয়ারি মাসে হত্যাকাণ্ডের পাশাপাশি অপহরণের ঘটনা ছাড়াও জেলার বিভিন্ন স্থানে বেশ কিছু চুরি ছিনতাই ও সহিংস ঘটনা ঘটেছে।
তবে পুলিশ জানিয়েছে, রাজনৈতিক কারণে এবং জাতীয় নির্বাচন থাকায় বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে পুলিশের অভিযানের কারণে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক রয়েছে বলে পুলিশ বিভাগের দাবি।
বছরের প্রথম দিনেই (১ জানুয়ারি) সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় গাছের ঝরাপাতা সংগ্রহ করাকে কেন্দ্র করে তোফাজ্জলের লোকজন লাঠিসোটা নিয়ে মামুনের ওপর হামলা চালিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে।
২ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কালিয়া হরিপুর ইউনিয়নের চুনিহাটি গ্রামে অজ্ঞাতনামা এক মহিলাকে ধর্ষণের পর হত্যা করে বস্তাবন্দি করে ক্ষেতের ভেতরে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।
৫ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ শহরের রেলওয়ে কলোনিতে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে হোটেল ব্যবসায়ী মহির উদ্দিনকে (৩০) কুপিয়ে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এছাড়া একই দিনে কাজিপুর উপজেলার সোনামুখী সিনিয়র ফাজিল মাদরাসার অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র সাকিলকে (১৪) খুন করেছে দুর্বৃত্তরা।
৮ জানুয়ারি সদর উপজেলার চণ্ডিদাসগাঁতীতে পারিবারিক অশান্তির জের ধরে জাহাঙ্গীর আলম (২৫) নামে এক যুবক বিষপানে আত্মহত্যা করে। কিন্তু জাহাঙ্গীরের মৃত্যু হত্যা না আত্মহত্যা তা নিয়ে এলাকায় রয়েছে নানা গুঞ্জন।
১৩ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ শহরের হোসেনপুর দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী আশাকে (৮) অপরহণ করে মুক্তিপণ দাবি করে সন্ত্রাসীরা। মুক্তিপণের টাকা না পেয়ে সন্ধ্যায় তাকে হত্যা করে অপহরণকারীরা। পরে সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের সদানন্দপুর গ্রামের একটি পুকুরে আশাকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় অপহরণকারীরা।
একই দিনে বেলকুতিতে ফরিদুল ইসলাম (২০) নামে এক ব্যবসায়ীকে ঘরের ভেতরে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে দৃর্বৃত্তরা। ১৬ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম সংযোগ সড়কের ঝাঐল ওভারব্রিজের নিচে রেল লাইনের উপরে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তিকে গলা কেটে হত্যা করে ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা।
১৭ জানুয়ারি সলঙ্গা থানার চকপাড়া এলাকার একটি ডোবা থেকে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কাঠালবাড়িয়া ফাজিল মাদরাসার ৩য় শ্রেণীর ছাত্র জাহিদকে (১৩) শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
১৮ জানুয়ারি কাজিপুর উপজেলার চরকাদহ গ্রামে ওয়াসিম কুমার দাস (২৮) নামে এক যুবককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করে দৃর্বৃত্তরা। একই দিনে সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার রহমতগঞ্জ থেকে হাসান আলী (৪০) নামে এক গরু ব্যবসায়ীকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
২০ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া উপজেলায় মোটরসাইকেল ছিনতাই করে সেলিম নামে এক চালককে খুন করা হয়। ২৩ জানুয়ারি সলঙ্গায় গরু ডাকাতি করতে এসে অজিত চক্রবর্তী (৪৫) নামে এক গৃহকর্তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে সংঘবদ্ধ ডাকাত দল।
২৪ জানুয়ারি হাটিকুমরুল-বগুড়া মহাসড়কের সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার কালিকাপুরে মহাসড়কের পাশের একটি জমিতে অজ্ঞাতনামা এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করে দৃর্বৃত্তরা।
এছাড়া, জানুয়ারি মাসে হত্যাকাণ্ডের পাশাপাশি অপহরণের ঘটনা ছাড়াও জেলার বিভিন্ন স্থানে বেশ কিছু চুরি ছিনতাই ও সহিংস ঘটনা ঘটেছে।