সিরাজগঞ্জ শহরে ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কমিটি গঠন নিয়ে সংঘর্ষে আহত এক যুবলীগ কর্মী ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।
ধোপাপাড়ার বাসিন্দা ৯নং ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি সুমন শেখ জানান, ছাত্রলীগের কমিটি অনুমোদনের আগেই মাতবরী করে গত ১৫ নভেম্বর স্থানীয় একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়। এ নিয়ে পদ বঞ্চিতদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
ওইদিন সকালে বিষয়টির প্রতিবাদ করায় বিতর্কিত কমিটির সভাপতি জুলহাস শেখের নেতৃত্বে পাশ্ববর্তী জারকপাড়ার কতিপয় উশৃঙ্খল যুবক হাফিজুলকে কাজের সন্ধানে যাওয়ার পথে বেধড়ক মারপিট করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৪ দিন পর সে মারা যায়। বৃহস্পতিবার বিকেলে হাফিজুলের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় স্বজনদের আহাজারি চলছে।
সদর থানার ওসি হাবিবুল ইসলাম জানান, নিহত হবার বিষয়টি পরস্পর শুনেছি, কিন্তু থানায় ভিকটিমের পরিবার থেকে লিখিতভাবে জানানো হয়নি। তবে, এ ঘটনায় আগেই থানায় মামলা হয়েছে।
নিহত হাফিজুল ইসলাম (২৩) শহরের একডালা ধোপাপাড়ার মফিজ শেখের ছেলে। সে পেশায় সেনিটারী মিস্ত্রি। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাত ১১টার দিকে সে মারা যায়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত লাশ ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জ আসেনি।
ধোপাপাড়ার বাসিন্দা ৯নং ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি সুমন শেখ জানান, ছাত্রলীগের কমিটি অনুমোদনের আগেই মাতবরী করে গত ১৫ নভেম্বর স্থানীয় একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়। এ নিয়ে পদ বঞ্চিতদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
ওইদিন সকালে বিষয়টির প্রতিবাদ করায় বিতর্কিত কমিটির সভাপতি জুলহাস শেখের নেতৃত্বে পাশ্ববর্তী জারকপাড়ার কতিপয় উশৃঙ্খল যুবক হাফিজুলকে কাজের সন্ধানে যাওয়ার পথে বেধড়ক মারপিট করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৪ দিন পর সে মারা যায়। বৃহস্পতিবার বিকেলে হাফিজুলের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় স্বজনদের আহাজারি চলছে।
সদর থানার ওসি হাবিবুল ইসলাম জানান, নিহত হবার বিষয়টি পরস্পর শুনেছি, কিন্তু থানায় ভিকটিমের পরিবার থেকে লিখিতভাবে জানানো হয়নি। তবে, এ ঘটনায় আগেই থানায় মামলা হয়েছে।