রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৩

সাংবাদিকরা আসেন না.কারণ তারা বিব্রত এবং বিরক্ত।

Hasan Khan
বরাবর
জনাব ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু,
বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্ঠা ও সভাপতি,
সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি।
প্রিয়, টুকু ভাই, বাধ্য হয়ে বলতে হচ্ছে, অন্যান্য জেলা, এমন কি বিভাগীয় শহরের চেয়েও সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির বিক্ষোভ-সমাবেশ অনেক বড় এবং বিশাল হয়ে থাকে। নির্দলীয় সরকারের দাবীতে রোববার বিকালে মিসেস রুমানা মাহমুদ এমপির নেতৃত্বে যে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল হয় তার ভিডিও ফুটেজ এবং স্টিল ছবি তুলতে সাংবদিকদের হিমশিম খেতে হয়। এমন ঘটনা প্রতিটি মিছিলেই হয়ে থাকে,যার কারণ দায়িত্বশীল কতিপয় নেতার দায়িত্বহীন আচরণের কারণে। তারা অহেতুক মিছিলের ব্যানার ডিঙ্গিয়ে সামনে চলে। মিসেস রুমানা মাহমুদ এমপিকে পিছনে ফেলে সামনে চলে আসা সুষ্পষ্ট বেয়াদবি। তাছাড়া, অন্য যে সকল দায়িত্বশীল নেতারা মিছিলের ব্যানার ধরে অগ্রসর হন,তারাও অস্বস্থিতে থাকেন এবং সাংবাদিকরা না পারেন লংশর্ট নিতে না পারেন ভাল কোন ছবি তুলতে। সাংবাদিকদের অভিভাবক হিসেবে তারা আমাকে ব্যবস্থা নিতে বলে। এতে আমি ছবি তোলার পরিবেশের অনুনয়-বিনয় করলে তারা যে ভাষায় কথা বলে তা শিষ্ঠাচার বহির্ভূত। প্রিয় টুকু ভাই, সবিনয় সাথে বলছি ,আপনি লক্ষ্য করুন, বিএনপির নিউজ কভারেজ করতে কোন সিনিয়র সাংবাদিকরা আসেন না। কারণ তারা বিব্রত এবং বিরক্ত।
সালামান্তে-
হারুন অর রশিদ খান হাসান.সভাপতি.সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাব
 

সিরাজগঞ্জের সর্বশেষ সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।