োটের টানা ৬০ ঘণ্টার হরতালের প্রথম দিনে রোববার সিরাজগঞ্জে পৌর এলাকায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াত পিকেটারদের দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, ককটেল বিষ্ফোরণ ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
১৮ দলীয় জ
রবিবার সকাল সাড়ে দশটা থেকে থেমে থেমে দুপুর একটা পর্যন্ত এই সংঘর্ষ চলে। সংঘর্ষে এক সহকারি পুলিশ সুপারসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে তিনজন গুলিবিদ্ধ রয়েছে। আহতদের সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শতাধিক রাউন্ড সর্টগানের গুলি, টিয়ারশেল, রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। ঘটনার সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে আটক করা হয়েছে ৫ জনকে। আহতদের মধ্যে সিরাজগঞ্জ সদর সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) ফোরকান শিকদার, কনস্টেবল আশরাফুল ও গুলিবদ্ধ শহর যুবদলের যুগ্ন-সম্পাদক নুর নবীর পরিচয় জানা গেছে।
পুলিশ ও স্থানীয়সুত্রে জানা যায়, রবিবার হরতালের শুরু থেকেই সিরাজগঞ্জ-কাজিপুর আঞ্চলিক সড়কের সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার সমাজকল্যাণ মোড়, রহমতগঞ্জ ও কাঠেরপুল এলাকায় অবস্থান নিয়ে খন্ড খন্ড মিছিল ও পিকেটিং করতে থাকে বিএনপি-জামায়াত নেতা কর্মীরা। এক পর্যায়ে বেলা সাড়ে দশটার দিকে রহমতগঞ্জ এলাকায় সড়ক অবরোধ করে তারা। এ সময় পুলিশে বাধা দিলে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। একপর্যায়ে সংঘর্ষ রহমতগঞ্জ ও ভাঙ্গাবাড়ি মহল্লায় ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণঘটায় হরতাল সমর্থকেরা। পরে অতিরিক্ত পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রায় শতাধিক রাউন্ড সর্টগানের গুলি, টিয়ারশেল, রাবার বুলেট, চায়না গুলি ও গ্যাস গান নিক্ষেপ করে। এতে পুলিশ সহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়। এদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ হয় তিন যুবদল ও ছাত্রদল কর্মি। আহতদের সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালসহ শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। পরে পুলিশ ঐ দুই এলাকার বিভিন্ন বাড়িতে তল্লাসি চালিয়ে ৫ জনকে আটক করে।
সিরাজগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল ইসলাম সংঘর্ষ, গুলি নিক্ষেপ ও আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের নাম, পরিচয় ও ঘটনার সাথে সম্পৃক্ততা যাছাই বাছাই চলছে। বর্তমানে ঐ এলাকার সার্বিক পরিস্তিতি স্বাভাবিক রয়েছে। মোতায়েন রয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।
১৮ দলীয় জ
রবিবার সকাল সাড়ে দশটা থেকে থেমে থেমে দুপুর একটা পর্যন্ত এই সংঘর্ষ চলে। সংঘর্ষে এক সহকারি পুলিশ সুপারসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে তিনজন গুলিবিদ্ধ রয়েছে। আহতদের সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শতাধিক রাউন্ড সর্টগানের গুলি, টিয়ারশেল, রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। ঘটনার সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে আটক করা হয়েছে ৫ জনকে। আহতদের মধ্যে সিরাজগঞ্জ সদর সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) ফোরকান শিকদার, কনস্টেবল আশরাফুল ও গুলিবদ্ধ শহর যুবদলের যুগ্ন-সম্পাদক নুর নবীর পরিচয় জানা গেছে।
পুলিশ ও স্থানীয়সুত্রে জানা যায়, রবিবার হরতালের শুরু থেকেই সিরাজগঞ্জ-কাজিপুর আঞ্চলিক সড়কের সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার সমাজকল্যাণ মোড়, রহমতগঞ্জ ও কাঠেরপুল এলাকায় অবস্থান নিয়ে খন্ড খন্ড মিছিল ও পিকেটিং করতে থাকে বিএনপি-জামায়াত নেতা কর্মীরা। এক পর্যায়ে বেলা সাড়ে দশটার দিকে রহমতগঞ্জ এলাকায় সড়ক অবরোধ করে তারা। এ সময় পুলিশে বাধা দিলে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। একপর্যায়ে সংঘর্ষ রহমতগঞ্জ ও ভাঙ্গাবাড়ি মহল্লায় ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণঘটায় হরতাল সমর্থকেরা। পরে অতিরিক্ত পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রায় শতাধিক রাউন্ড সর্টগানের গুলি, টিয়ারশেল, রাবার বুলেট, চায়না গুলি ও গ্যাস গান নিক্ষেপ করে। এতে পুলিশ সহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়। এদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ হয় তিন যুবদল ও ছাত্রদল কর্মি। আহতদের সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালসহ শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। পরে পুলিশ ঐ দুই এলাকার বিভিন্ন বাড়িতে তল্লাসি চালিয়ে ৫ জনকে আটক করে।
সিরাজগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল ইসলাম সংঘর্ষ, গুলি নিক্ষেপ ও আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের নাম, পরিচয় ও ঘটনার সাথে সম্পৃক্ততা যাছাই বাছাই চলছে। বর্তমানে ঐ এলাকার সার্বিক পরিস্তিতি স্বাভাবিক রয়েছে। মোতায়েন রয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।