নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়ে বিএনপি’র দাবী নাকচ করে দিয়ে আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, ১৪ দলের মুখপাত্র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন সংসদীয় গণতন্ত্রের দেশে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। এর কোন বিকল্প নেই। তিনি আমেরিকার উদাহারন টেনে বলেছেন - প্রেসিডেন্ট ওবামা ক্ষমতায় থেকে তাঁর দলের প্রার্থী হিলারীর জন্যও ভোট চেয়েছেন। কিন্তু হিলারী নির্বাচিত হতে পারেননি। ট্রাম্প নির্বাচিত হয়েছেন। ২০১৯ সালে সংবিধান অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধিনে নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনে উন্নয়নের জন্য জনগণ শেখ হাসিনা এবং তাঁর দলকেই ভোট দেবে। ভাল কাজের মুল্যায়ন জনগণ করবেই। তিনি মঙ্গলবার দুপুরে তাঁর নির্বাচনী এলাকা কাজপিুরে তথ্য অধিদপ্তর আয়োজিত সরকারের সাফল্য অর্জন ও উন্নয়ন ভাবনা বিষয়ে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব বলেন। পরে তিনি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী জনগণরে মধ্যে সমাজ সেবা অধিদপ্তরের অনুদান প্রদান করনে।
সরকারের উন্নয়ন ভাবনা বিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মোহাম্মদ নাসিম জঙ্গী দমন, স্বাস্থ্য শিক্ষা , কৃষি বিদ্যুৎ সহ সরকারের বিভিন্নমুখি উন্নয়নের সাফল্য তুলে ধরে বরেছেন- বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয়েছে। এই সেতু নিয়ে বিএনপিসহ বিশ্বব্যাংকের অনেকেই মিথ্যাচার করেছেন। কানাডার আদালতে তা প্রমাণিত হযেছে। মিথ্যা কথা বলার জন্য খালেদা জিয়াকে আইনের আওতায় আনা উচিত বলেও তিনি মন্তব্য করেছেন।
২০১৪ সালে বিরোধী নেত্রী দেশে আগুন জ্বালিয়ে জঙ্গীবাদকে উস্কানি দিয়ে ভোটকে বানচাল করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু জনগণ সে ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিয়েছে। বাংলাদেশে একদিন জঙ্গীবাদের উত্থান হয়েছিল। গুলশানে তারা ৩০ জন বিদেশীকে হত্যা করে, শোলাকিয়ায় ঈদের জামাতে মুসল্লিদের হত্যা করে। তারপরও দেশপ্রেম ও সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে পুলিশের জীবনের বিনিময়ে মুসল্লিদের রক্ষা করেছিল। ইসলাম জঙ্গীবাদে বিশ্বাসি না, মুসলমান হয়ে মুসলমান হত্যার মতো জঘন্য কাজ নেই। ইসলাম শান্তির ধর্ম। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জঙ্গী দমন হয়েছে। আজ প্রধানমন্ত্রীর কারণে বিশ্বব্যাপী আমাদের দেশের ভাবমূর্তি অনেক উজ্জ্বল। তিনি মায়ের ¯েœহ দিয়ে জনগণের কাজ করেছেন। তারই পরিকল্পনায় ১৪ হাজার কমিউনিটি হেলথ ক্লিনিক দেশজুড়ে প্রাম-গ্রমান্তরে গরিব মানুষের স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছে। অথচ খালেদা জিয়া ২০০১ সালে এ সেবামূলক কার্যক্রম বন্ধ করে দেন এবং ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা সরকারে এসে তা আবার চালু করেন। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পর গ্রামের গরিব মানুষের সেবার জন্য থানা হেলথ কমপ্লেক্স পদ্ধতি চালু করেছেন।
উপজেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয় প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শামীম আহম্মেদ। সূচনা বক্তব্য দেন জেলা তথ্য অফিসার শরিফুল ইসলাম। আলোচনা সভায় পুলিশ সুপার মিরাজ উদ্দিন আহম্দে, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মনজুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক সরকার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মফিকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শওকত হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সরকারের উন্নয়ন ভাবনা বিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মোহাম্মদ নাসিম জঙ্গী দমন, স্বাস্থ্য শিক্ষা , কৃষি বিদ্যুৎ সহ সরকারের বিভিন্নমুখি উন্নয়নের সাফল্য তুলে ধরে বরেছেন- বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয়েছে। এই সেতু নিয়ে বিএনপিসহ বিশ্বব্যাংকের অনেকেই মিথ্যাচার করেছেন। কানাডার আদালতে তা প্রমাণিত হযেছে। মিথ্যা কথা বলার জন্য খালেদা জিয়াকে আইনের আওতায় আনা উচিত বলেও তিনি মন্তব্য করেছেন।
২০১৪ সালে বিরোধী নেত্রী দেশে আগুন জ্বালিয়ে জঙ্গীবাদকে উস্কানি দিয়ে ভোটকে বানচাল করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু জনগণ সে ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিয়েছে। বাংলাদেশে একদিন জঙ্গীবাদের উত্থান হয়েছিল। গুলশানে তারা ৩০ জন বিদেশীকে হত্যা করে, শোলাকিয়ায় ঈদের জামাতে মুসল্লিদের হত্যা করে। তারপরও দেশপ্রেম ও সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে পুলিশের জীবনের বিনিময়ে মুসল্লিদের রক্ষা করেছিল। ইসলাম জঙ্গীবাদে বিশ্বাসি না, মুসলমান হয়ে মুসলমান হত্যার মতো জঘন্য কাজ নেই। ইসলাম শান্তির ধর্ম। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জঙ্গী দমন হয়েছে। আজ প্রধানমন্ত্রীর কারণে বিশ্বব্যাপী আমাদের দেশের ভাবমূর্তি অনেক উজ্জ্বল। তিনি মায়ের ¯েœহ দিয়ে জনগণের কাজ করেছেন। তারই পরিকল্পনায় ১৪ হাজার কমিউনিটি হেলথ ক্লিনিক দেশজুড়ে প্রাম-গ্রমান্তরে গরিব মানুষের স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছে। অথচ খালেদা জিয়া ২০০১ সালে এ সেবামূলক কার্যক্রম বন্ধ করে দেন এবং ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা সরকারে এসে তা আবার চালু করেন। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পর গ্রামের গরিব মানুষের সেবার জন্য থানা হেলথ কমপ্লেক্স পদ্ধতি চালু করেছেন।
উপজেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয় প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শামীম আহম্মেদ। সূচনা বক্তব্য দেন জেলা তথ্য অফিসার শরিফুল ইসলাম। আলোচনা সভায় পুলিশ সুপার মিরাজ উদ্দিন আহম্দে, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মনজুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক সরকার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মফিকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শওকত হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।