সিরাজগঞ্জের সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের ডুমুরইছা গ্রামের ডাঃ তাসমিনা মতিন উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ দুইজনকে মারপিটের ঘটনা ঘটে। এর ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল রবিবার সকালে স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা ক্লাশ বর্জন ও মানববন্ধন করে।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানকে জামাত-বিএনপির মিটিং আখ্যা দিয়ে নামধারী কতিপয় সন্ত্রাসী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে গেছে। এসময় সন্ত্রাসীরা স্কুলের প্রধান শিক্ষক শাহাদত হোসেন ও সহকারী শিক্ষক আব্দুর রউফকে মারপিট করেছে। পরে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে। এঘটনায় শিক্ষক-অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। অবিলম্বে বখাটে সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার দাবীতে গতকাল রবিবার স্কুলের সকল ছাত্রছাত্রীরা স্কুল মাঠে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে।
এ ব্যাপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক শাহাদত হোসেন খান জানান, শনিবার দুপুরে স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফরিদুল ইসলাম বাচ্চু এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মধ্যে প্রবেশপত্র বিতরণ শেষে বিকেল তিনটার দিকে চলে যান। পরে তিনি ও সহকারী শিক্ষক আব্দুর রউফ মিয়া ও পিয়নসহ কয়েকজন স্কুলে কাজ করছিলেন।
এসময় এলাকার নামধারী সন্ত্রাসী হেলাল উদ্দিন, সবুজ, শান্তাসহ ৬/৭জন সন্ত্রাসী স্কুলে ঢুকে সাবেক সভাপতি কেন স্কুলে এসেছিলেন? এখানে জামাত-বিএনপির মিটিং হচ্ছে এ কথা বলে অফিস কক্ষ ভাংচুর শুরু করেন। এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীরা তাদের দুজনকে কলার ধরে মারপিট করে। এর পরই পুলিশ ও স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা হায়দার আলী তাদেরকে উদ্ধার করেন।
তিনি আরো জানান, মারপিটের সময় স্কুলের কাজে জন্য রাখা ২৫ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকের ২০ হাজার টাকা এবং একটি মোবাইল ফোন লুট করে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসীরা। সহকারী শিক্ষক আব্দুর রউফ মিয়া জানান, পুলিশকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আনা হয়েছিল। পুলিশ স্কুলে ঢোকার আগেই সন্ত্রাসীরা তাদের মারপিট করে। পরে পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে।
স্কুলের ৯ম শ্রেণীর ছাত্র হিমেল, রমজান আলী, ৮ম শ্রেণীর ছাত্র কাউসার আলী, ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী মুন্নি, জুলেখা, রতœা, মরিয়ম, শাপলা জানান, সন্ত্রাসীরা স্কুলে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও আমাদের শিক্ষককে মারপিট করেছে। আমরা স্যারকে মারপিটের ন্যায্য বিচার দাবী করছি। বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের করেছি এবং স্কুল বন্ধ করে দেব।
এ বিষয়ে এলাকার প্রভাবশালী হেলাল বিষয়টি অস্বীকার করে জানান, আমরা স্কুলে যাইনি। সিরাজগঞ্জর সদর থানার উপ-পরিদর্শক আনিসুর রহমান জানান, জামাত-বিএনপির মিটিং হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে ওই স্কুলে যাই। কিন্তু আমরা স্কুলে ঢোকার আগেই হেলালসহ স্থানীয় কয়েকজন প্রধান শিক্ষককে মারপিট ও অফিস কক্ষ ভাংচুর করে। পরে তাকে উদ্ধার করে বাড়ী পৌছে দেয়া হয়। তবে মিটিংয়ের বিষয়ে বলেন, আমরা গিয়ে কোন মিটিং পাইনি। এ ঘটনায় প্রধান শিক্ষককে থানায় অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানকে জামাত-বিএনপির মিটিং আখ্যা দিয়ে নামধারী কতিপয় সন্ত্রাসী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে গেছে। এসময় সন্ত্রাসীরা স্কুলের প্রধান শিক্ষক শাহাদত হোসেন ও সহকারী শিক্ষক আব্দুর রউফকে মারপিট করেছে। পরে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে। এঘটনায় শিক্ষক-অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। অবিলম্বে বখাটে সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার দাবীতে গতকাল রবিবার স্কুলের সকল ছাত্রছাত্রীরা স্কুল মাঠে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে।
এ ব্যাপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক শাহাদত হোসেন খান জানান, শনিবার দুপুরে স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফরিদুল ইসলাম বাচ্চু এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মধ্যে প্রবেশপত্র বিতরণ শেষে বিকেল তিনটার দিকে চলে যান। পরে তিনি ও সহকারী শিক্ষক আব্দুর রউফ মিয়া ও পিয়নসহ কয়েকজন স্কুলে কাজ করছিলেন।
এসময় এলাকার নামধারী সন্ত্রাসী হেলাল উদ্দিন, সবুজ, শান্তাসহ ৬/৭জন সন্ত্রাসী স্কুলে ঢুকে সাবেক সভাপতি কেন স্কুলে এসেছিলেন? এখানে জামাত-বিএনপির মিটিং হচ্ছে এ কথা বলে অফিস কক্ষ ভাংচুর শুরু করেন। এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীরা তাদের দুজনকে কলার ধরে মারপিট করে। এর পরই পুলিশ ও স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা হায়দার আলী তাদেরকে উদ্ধার করেন।
তিনি আরো জানান, মারপিটের সময় স্কুলের কাজে জন্য রাখা ২৫ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকের ২০ হাজার টাকা এবং একটি মোবাইল ফোন লুট করে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসীরা। সহকারী শিক্ষক আব্দুর রউফ মিয়া জানান, পুলিশকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আনা হয়েছিল। পুলিশ স্কুলে ঢোকার আগেই সন্ত্রাসীরা তাদের মারপিট করে। পরে পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে।
স্কুলের ৯ম শ্রেণীর ছাত্র হিমেল, রমজান আলী, ৮ম শ্রেণীর ছাত্র কাউসার আলী, ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী মুন্নি, জুলেখা, রতœা, মরিয়ম, শাপলা জানান, সন্ত্রাসীরা স্কুলে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও আমাদের শিক্ষককে মারপিট করেছে। আমরা স্যারকে মারপিটের ন্যায্য বিচার দাবী করছি। বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের করেছি এবং স্কুল বন্ধ করে দেব।
এ বিষয়ে এলাকার প্রভাবশালী হেলাল বিষয়টি অস্বীকার করে জানান, আমরা স্কুলে যাইনি। সিরাজগঞ্জর সদর থানার উপ-পরিদর্শক আনিসুর রহমান জানান, জামাত-বিএনপির মিটিং হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে ওই স্কুলে যাই। কিন্তু আমরা স্কুলে ঢোকার আগেই হেলালসহ স্থানীয় কয়েকজন প্রধান শিক্ষককে মারপিট ও অফিস কক্ষ ভাংচুর করে। পরে তাকে উদ্ধার করে বাড়ী পৌছে দেয়া হয়। তবে মিটিংয়ের বিষয়ে বলেন, আমরা গিয়ে কোন মিটিং পাইনি। এ ঘটনায় প্রধান শিক্ষককে থানায় অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।