সিরাজগঞ্জে সদর থানা আওয়ামী লীগের ক্রীড়া সম্পাদক
সাইফুল ইসলাম (৪২)-কে বাড়ি থেকে ঢেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তিনি সদর উপজেলার বাঐতারা গ্রামের আবদুল গফুরের ছেলে। গতকাল পূর্ব বাঐতারা
এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে, হত্যাকাণ্ডের পর আওয়ামী লীগ সমর্থকরা জবান আলীর বাড়িতে আগুন দিয়েছে। অপরদিকে এ হত্যাকাণ্ডের পর পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে জবান আলীর বড় ভাই আবু শামাসহ ২ জনকে আটক করেছে।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানান, বিকেল ৫টার দিকে সিরাজগঞ্জের আলোচিত শ্রমিক নেতা নাসির উদ্দিন ও শ্যালক টিক্কা জোড়া খুনের অন্যতম আসামি ও যমুনার নৌ-দস্যু হিসেবে পরিচিত ডাকাত জবান আলী ডেকে আনার জন্য সাইফুল ইসলামের বাড়িতে লোক পাঠায়। সে মোতাবেক সাইফুল ইসলাম ছাতিয়ানতলী পুরাতন বাজার এলাকায় পৌঁছলে তাকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোক্তার হোসেন সন্ধ্যা ৬টার দিকে ঘঁনাস্থল থেকে জানান, বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা বাড়ি থেকে ঢেকে এনে সাইফুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপি যুগ্ম সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু ও সদর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অমর কৃষ্ণ দাস জানান, আমরা ঢাকায় আছি। হত্যাকাণ্ডে কারা জড়িত সে বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানাতে পারবো না।
এদিকে, হত্যাকাণ্ডের পর আওয়ামী লীগ সমর্থকরা জবান আলীর বাড়িতে আগুন দিয়েছে। অপরদিকে এ হত্যাকাণ্ডের পর পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে জবান আলীর বড় ভাই আবু শামাসহ ২ জনকে আটক করেছে।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানান, বিকেল ৫টার দিকে সিরাজগঞ্জের আলোচিত শ্রমিক নেতা নাসির উদ্দিন ও শ্যালক টিক্কা জোড়া খুনের অন্যতম আসামি ও যমুনার নৌ-দস্যু হিসেবে পরিচিত ডাকাত জবান আলী ডেকে আনার জন্য সাইফুল ইসলামের বাড়িতে লোক পাঠায়। সে মোতাবেক সাইফুল ইসলাম ছাতিয়ানতলী পুরাতন বাজার এলাকায় পৌঁছলে তাকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোক্তার হোসেন সন্ধ্যা ৬টার দিকে ঘঁনাস্থল থেকে জানান, বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা বাড়ি থেকে ঢেকে এনে সাইফুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপি যুগ্ম সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু ও সদর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অমর কৃষ্ণ দাস জানান, আমরা ঢাকায় আছি। হত্যাকাণ্ডে কারা জড়িত সে বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানাতে পারবো না।