হরতাল অবরোধের কারনে বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল নেই বললেই চলে।
যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক না থাকায় সরকার প্রতিদিন প্রায় এক কোটি টাকা
রাজস্ব আদায় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষ থেকে এ তথ্য জানা
গেছে।
সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন এই সেতু দিয়ে উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিনবঙ্গের কয়েকটি জেলা থেকে পূর্বঅংশে ঢাকা সহ বিভিন্ন জেলায় কোচ, বাস, ট্রাক মিলে গড়ে ১১ হাজার ভাড়ী ও হালকা যানবাহন পারাপার হয়ে থাকে। প্রতিদিন এই সকল যানবাহন থেকে টোল (রাজস্ব) আদায় বাবদ গড়ে ৯৩ লাখ টাকা আয় হয়ে থাকে। অবরোধ হরতালের কারনে সেতু দিয়ে যানবাহন পারাপার বহুল অংশে কমে গেছে। অবরোধের কারনে সর্বশেষ গত তিন দিনে মাত্র ৮ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু সেতুর রক্ষানাবেক্ষন ও পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান (ইউসিসিএ) এর প্রধান প্রকৌশলী মোঃ মোজাম্মেল হক জানান, আদায়কৃত সকল অর্থ সরাসরি সরকারের হিসেবে জমা হয়। গত নভেম্বর মাসে একদিনে সর্বোচ্চ ১ কোটি ২১ লাখ টাকা টোল বা রাজস্ব আদায় হয়েছিলো। তাছাড়া গড়ে প্রতিদিন ৯৩ লাখ টাকা করে টোল আদায় হয়েছে। গত তিন দিনের অবরোধের কারনে প্রথমদিন মাত্র ২ লাখ ৯৬ হাজার, পরের দিন প্রায় ৩ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। যে কারনে সরকারের প্রতিদিন গড়ে প্রায় এক কোটি টাকা করে রাজস্ব হারাচ্ছে। তিনি আরও জানান, প্রায় ১১ হাজার যানবাহনের মধ্যে বেশির ভাগ কোচ ও মালবাহী ট্রাক। এসকল যানবাহন থেকেই সবচেয়ে বেশী রাজস্ব বা টোল আদায় হয়ে থাকে। বর্তমানে এই যানবাহন চলাচল নেই বললেই চলে।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ কোচ বাস মিনিবাস মটর মালিক সমিতির সভাপতি মোঃ জিন্নাহ আলমাজী জানান, শুধু সরকার রাজস্ব আদায় থেকেই বঞ্চিত হচ্ছে না। লাখ লাখ সাধারন জনগন ও ব্যবসায়ীদের দূর্ভোগ চরমে উঠছে। মালামাল পরিবহন বন্ধ থাকায় একদিকে উৎপাদনকারী ন্যায্যমূল্যে প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্য দিকে ঢাকা সহ বিভিন্ন জেলার লোকজন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র পাচ্ছে না।
সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন এই সেতু দিয়ে উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিনবঙ্গের কয়েকটি জেলা থেকে পূর্বঅংশে ঢাকা সহ বিভিন্ন জেলায় কোচ, বাস, ট্রাক মিলে গড়ে ১১ হাজার ভাড়ী ও হালকা যানবাহন পারাপার হয়ে থাকে। প্রতিদিন এই সকল যানবাহন থেকে টোল (রাজস্ব) আদায় বাবদ গড়ে ৯৩ লাখ টাকা আয় হয়ে থাকে। অবরোধ হরতালের কারনে সেতু দিয়ে যানবাহন পারাপার বহুল অংশে কমে গেছে। অবরোধের কারনে সর্বশেষ গত তিন দিনে মাত্র ৮ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু সেতুর রক্ষানাবেক্ষন ও পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান (ইউসিসিএ) এর প্রধান প্রকৌশলী মোঃ মোজাম্মেল হক জানান, আদায়কৃত সকল অর্থ সরাসরি সরকারের হিসেবে জমা হয়। গত নভেম্বর মাসে একদিনে সর্বোচ্চ ১ কোটি ২১ লাখ টাকা টোল বা রাজস্ব আদায় হয়েছিলো। তাছাড়া গড়ে প্রতিদিন ৯৩ লাখ টাকা করে টোল আদায় হয়েছে। গত তিন দিনের অবরোধের কারনে প্রথমদিন মাত্র ২ লাখ ৯৬ হাজার, পরের দিন প্রায় ৩ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। যে কারনে সরকারের প্রতিদিন গড়ে প্রায় এক কোটি টাকা করে রাজস্ব হারাচ্ছে। তিনি আরও জানান, প্রায় ১১ হাজার যানবাহনের মধ্যে বেশির ভাগ কোচ ও মালবাহী ট্রাক। এসকল যানবাহন থেকেই সবচেয়ে বেশী রাজস্ব বা টোল আদায় হয়ে থাকে। বর্তমানে এই যানবাহন চলাচল নেই বললেই চলে।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ কোচ বাস মিনিবাস মটর মালিক সমিতির সভাপতি মোঃ জিন্নাহ আলমাজী জানান, শুধু সরকার রাজস্ব আদায় থেকেই বঞ্চিত হচ্ছে না। লাখ লাখ সাধারন জনগন ও ব্যবসায়ীদের দূর্ভোগ চরমে উঠছে। মালামাল পরিবহন বন্ধ থাকায় একদিকে উৎপাদনকারী ন্যায্যমূল্যে প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্য দিকে ঢাকা সহ বিভিন্ন জেলার লোকজন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র পাচ্ছে না।