বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার মুকুন্দগাতি বাজারে ১৮ দলীয় জোট কর্মীদের সঙ্গে সরকার সমর্থক ও পুলিশের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত দুইজন আহত অন্তত ৫০ জন। নিহতরা হলেন- উপজেলার ধুকুরিয়া বেড়া গ্রামের আব্দুল জলিল (৫৫) ও মাসুম বিল্লাহ (২২) তাদের মধ্যে মাসুম ধুকরিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের প্রচার সম্পাদক এবং জলিল স্থানীয় জামাত কর্মী ছিলেন বলে জোটের নেতারা জানিয়েছেন।
সিরাজগঞ্জে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোক্তার হোসেন বলেন, জামায়াতের একটি মিছিল দুপুরে মুকুন্দগাতি বাজারে গেলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় মিছিলকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ঢিল ও হাতবোমা ছোড়ে। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বেধে গেলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতাকর্মীরাও তাতে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় গোলাগুলিতে নিহত হন জলিল ও মাসুম।পরে র্যাব ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সিরাজগঞ্জে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোক্তার হোসেন বলেন, জামায়াতের একটি মিছিল দুপুরে মুকুন্দগাতি বাজারে গেলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় মিছিলকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ঢিল ও হাতবোমা ছোড়ে। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বেধে গেলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতাকর্মীরাও তাতে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় গোলাগুলিতে নিহত হন জলিল ও মাসুম।পরে র্যাব ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
বেলকুচি ইউনাইটেড হাসপাতালের চিকিৎসক এমএ জি ওসমানী কমল বলেন, মোট পাঁচজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, যার মধ্যে জলিল পথেই মারা যান।উপজেলা জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহম্মেদ দাবি করেন, জলিল তাদেরই কর্মী। সংঘর্ষে তিন জামায়াতকর্মী নিহত হয়েছেন বলেও দাবি করেন সোহেল।আর মাসুমের চাচাত ভাই হারুনুর রশিদ জানান, মাসুম দুপুরে মিছিলে গিয়ে কোমরে গুলিবিদ্ধ হন। তার লাশ বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।