১৯৭১-’৭২ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রকাশিত পত্র-পত্রিকা, রেডিও-টিভিতে প্রচারিত সংবাদ, প্রামাণ্য চিত্র, সরকারসমূহের ক্লাসিফাইড ডকুমেন্টস থেকে এ বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায় যে, ১৯৭১ সালে আমাদের দেশে যে গণহত্যা ঘটেছে সেটা ভয়াবহ ও ব্যাপক এবং শুধুমাত্র পরিচালিত হয়েছিলো বাঙালি নিধনে।
সম্প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছায়ই আমাদের বিগত পঁয়তাল্লিশ বছরের আত্মপীড়ন ও ভূলুণ্ঠিত জাতীয় মর্যাদার আংশিক উপশম হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের সাজার মাধ্যমে! সে প্রক্রিয়া এখনো চলমান! আদালতের রায়ে প্রমাণিত হয়েছে এরা প্রত্যেকেই কোন না কোনভাবে নির্দয়, পৈশাচিক ও জঘন্য গণহত্যায় সামিল ছিলো। বাংলার প্রান্তরে নিশ্চয়ই তারা সেদিন বাজি পোড়াতে আসেনি! এসেছিলো পরিকল্পনার গণহত্যা সংঘটনে। সেই ভয়াবহতম গণহত্যার শুরুটা হয়েছিলো ২৫শে মার্চের দিবাগত রাত থেকে; চলেছিলো নয় মাসব্যাপী! শুধু বাঙালি নিধনের মচ্ছবে মেতেছিলো তারা! ২৫শে মার্চকে বিশ্ব গণহত্যা দিবস হিসেবে দাবি করার স্বপক্ষে কয়েক সহস্র দলিল উপস্থাপন করা সম্ভব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস ঘোষণার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে সংসদে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিকভাবে যাতে এই দিবসটি পালিত হয় সেজন্য আমরা বিভিন্ন দেশের কাছে গণহত্যা সংক্রান্ত তথ্য উপাত্ত সরবরাহ করেছি।”
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সংসদে আকস্মিকভাবে আলোচনাক্রমে উত্থাপিত প্রস্তাবে আনন্দে আজ আত্মহারা! হয়তো এটি একটি বিজয়। দেশমাতৃকার প্রতি ভালবাসার অমোঘ এক স্বীকৃতি! আমরা বলবো এ বিজয় কাঙ্ক্ষিত বিজয়ের সূচনা মাত্র; এর জন্যে আরও যেতে হবে অনেকটা পথ। চোখের জল ও রক্তের বিনিময়ে জাতির জন্যে বয়ে আনা অহংকার, গৌরব ও শৌর্যের বিজয়ে উত্তর প্রজন্মের অতি সামান্য অংশীদারিত্ব। আমাদের মহান মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে হোক আমাদের আত্মার বন্ধন।
বাংলাদেশের কয়েক কোটি মানুষ দেশমাতৃকার জন্য প্রাণ বিসর্জন দেওয়া ত্রিশ লাখ শহীদের বিদেহী আত্মার সাথে কালের নিকষ কালো অন্ধকারেও ন্যায় ও সত্যের অতন্দ্র প্রহরী হয়ে জেগে আছে আজও! জাতীয় সংসদে সর্ব সম্মতিক্রমে ২৫ মার্চ' কে বাংলাদেশের "জাতীয় গণহত্যা দিবস" ঘোষণার প্রস্তাব পাশ হয়েছে ।
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু ...
সম্প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছায়ই আমাদের বিগত পঁয়তাল্লিশ বছরের আত্মপীড়ন ও ভূলুণ্ঠিত জাতীয় মর্যাদার আংশিক উপশম হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের সাজার মাধ্যমে! সে প্রক্রিয়া এখনো চলমান! আদালতের রায়ে প্রমাণিত হয়েছে এরা প্রত্যেকেই কোন না কোনভাবে নির্দয়, পৈশাচিক ও জঘন্য গণহত্যায় সামিল ছিলো। বাংলার প্রান্তরে নিশ্চয়ই তারা সেদিন বাজি পোড়াতে আসেনি! এসেছিলো পরিকল্পনার গণহত্যা সংঘটনে। সেই ভয়াবহতম গণহত্যার শুরুটা হয়েছিলো ২৫শে মার্চের দিবাগত রাত থেকে; চলেছিলো নয় মাসব্যাপী! শুধু বাঙালি নিধনের মচ্ছবে মেতেছিলো তারা! ২৫শে মার্চকে বিশ্ব গণহত্যা দিবস হিসেবে দাবি করার স্বপক্ষে কয়েক সহস্র দলিল উপস্থাপন করা সম্ভব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস ঘোষণার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে সংসদে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিকভাবে যাতে এই দিবসটি পালিত হয় সেজন্য আমরা বিভিন্ন দেশের কাছে গণহত্যা সংক্রান্ত তথ্য উপাত্ত সরবরাহ করেছি।”
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সংসদে আকস্মিকভাবে আলোচনাক্রমে উত্থাপিত প্রস্তাবে আনন্দে আজ আত্মহারা! হয়তো এটি একটি বিজয়। দেশমাতৃকার প্রতি ভালবাসার অমোঘ এক স্বীকৃতি! আমরা বলবো এ বিজয় কাঙ্ক্ষিত বিজয়ের সূচনা মাত্র; এর জন্যে আরও যেতে হবে অনেকটা পথ। চোখের জল ও রক্তের বিনিময়ে জাতির জন্যে বয়ে আনা অহংকার, গৌরব ও শৌর্যের বিজয়ে উত্তর প্রজন্মের অতি সামান্য অংশীদারিত্ব। আমাদের মহান মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে হোক আমাদের আত্মার বন্ধন।
বাংলাদেশের কয়েক কোটি মানুষ দেশমাতৃকার জন্য প্রাণ বিসর্জন দেওয়া ত্রিশ লাখ শহীদের বিদেহী আত্মার সাথে কালের নিকষ কালো অন্ধকারেও ন্যায় ও সত্যের অতন্দ্র প্রহরী হয়ে জেগে আছে আজও! জাতীয় সংসদে সর্ব সম্মতিক্রমে ২৫ মার্চ' কে বাংলাদেশের "জাতীয় গণহত্যা দিবস" ঘোষণার প্রস্তাব পাশ হয়েছে ।
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু ...
‘সাবাস, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়, জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়।