সিরাজগঞ্জসহ সারা দেশেই আজ জেলা পরিষদের নির্বাচনী হাওয়া বইছে। আজ ২৮ ডিসেম্বর বুধবার নির্বাচনকে সামনে রেখে চলছে প্রার্থীদের শেষ মহুর্তের ব্যাস্ততা। ইতোমধ্যে সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানসহ ১১জন সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। অধিকাংশ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় নির্বাচনের উত্তাপ কিছুটা কম। নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী অংশগ্রহন না করায় সরকার দলীয় প্রার্থীরা নিজেদের মধ্যেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কয়েকটি এলাকায় সদস্য পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে। নির্বাচনে সরকার দলীয় প্রার্থীরা একে অন্যের বিরুদ্ধে ভোটকারচুপি ও নানা হুমকী-ধুমকী দেয়ার অভিযোগ করেছেন। স্বতন্ত্রপ্রার্থীরাও একই অভিযোগ করছেন। ইতোমধ্যে বেশকিছু প্রার্থী আচরণ বিধি ভঙ্গের অভিযোগ জানিয়েছেন নির্বাচন অফিসে।
জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, ১জন চেয়ারম্যান, ১৫টি সাধারণ ও ৫টি সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নির্বাচনের জন্য তফসিল ঘোষনা করা হয়। প্রার্থীরা মনোনয়ন পত্র দাখিল করলে যাচাই বাছাই শেষে গত ১২ ডিসেম্বর (সোমবার) দুপুরে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক কামরুন্নাহার সিদ্দিকা কোনো প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী না থাকায় চেয়ারম্যানসহ ২জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ও ৮জন সাধারণ সদস্যকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। নির্বাচিতরা হলেন, চয়ারম্যান পদে আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ বিশ্বাস। সংরক্ষিত সদস্য পদে ২নং ওয়ার্ডে কাজী সেলিনা পারভীন, ৪নং ওয়ার্ডে রিবলী ইসলাম কবিতা। সাধারন সদস্য পদে ১নং ওয়ার্ডে রেফাজ উদ্দিন, ২নং ওয়ার্ডে ইসহাক উদ্দিন, ৩নং ওয়ার্ডে গোলাম রব্বানি, ৪নং ওয়ার্ডে নুরুল ইসলাম সজল, ৬নং ওয়ার্ডে মোঃ আব্দুল হামিদ আকন্দ, ১০ নং ওয়ার্ডে হাফিজুর রহমান, ১২নং ওয়ার্ডে ইকবাল হোসেন এবং ১৩নং ওয়ার্ডে নেয়ামল ওয়াকিল খান। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সদস্যরা সকলেই সরকার দলীয় সমর্থিত প্রার্থী। এছাড়া বাকী ৩টি সংরক্ষিতি ওয়ার্ডে ৭জন এবং ৭টি ওয়ার্ডের সাধারন সদস্য পদের ১৯জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
জেলা নির্বাচনী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রহিম জানান, ভোট সুষ্ঠু করতে সব রকম ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ৩জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ও ৭জন সাধারণ সদস্য নির্বাচনের জন্য আজ ভোটাররা তাদের ভোট দেবেন। ১১টি ভোট কেন্দ্রের ২২টি বুথে এ ভোট নেয়া হবে। স্থানীয় সরকারের তিনটি প্রতিষ্ঠান উপজেলা, ইউনিয়ন ও পৌরসভার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা এই নির্বাচনে ভোট প্রদান করবেন। মোট ভোটার সংখ্যা ১১৮৯ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার রয়েছেন ২৭৯জন। একই দলের একাধিক প্রার্থী থাকায় ভোটরা বেশ চাপে রয়েছেন। দলের প্রার্থী না থাকায় নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে তেমন আগ্রহ নেই।
জেলা প্রশাসক কামরুন্নাহার সিদ্দিকা জানান, ইতোমধ্যেই নির্বাচন সুষ্ঠু করতে তিনজন ম্যাজিট্রেটকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তাছাড়াও পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত থাকবে। নির্বিগ্নে যাতে ভোটাররা কেন্দ্রে এসে ভোট দিতে পারেন সেব্যাবস্থা করা হয়েছে বলেও তিনি জনান।
জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, ১জন চেয়ারম্যান, ১৫টি সাধারণ ও ৫টি সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নির্বাচনের জন্য তফসিল ঘোষনা করা হয়। প্রার্থীরা মনোনয়ন পত্র দাখিল করলে যাচাই বাছাই শেষে গত ১২ ডিসেম্বর (সোমবার) দুপুরে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক কামরুন্নাহার সিদ্দিকা কোনো প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী না থাকায় চেয়ারম্যানসহ ২জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ও ৮জন সাধারণ সদস্যকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। নির্বাচিতরা হলেন, চয়ারম্যান পদে আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ বিশ্বাস। সংরক্ষিত সদস্য পদে ২নং ওয়ার্ডে কাজী সেলিনা পারভীন, ৪নং ওয়ার্ডে রিবলী ইসলাম কবিতা। সাধারন সদস্য পদে ১নং ওয়ার্ডে রেফাজ উদ্দিন, ২নং ওয়ার্ডে ইসহাক উদ্দিন, ৩নং ওয়ার্ডে গোলাম রব্বানি, ৪নং ওয়ার্ডে নুরুল ইসলাম সজল, ৬নং ওয়ার্ডে মোঃ আব্দুল হামিদ আকন্দ, ১০ নং ওয়ার্ডে হাফিজুর রহমান, ১২নং ওয়ার্ডে ইকবাল হোসেন এবং ১৩নং ওয়ার্ডে নেয়ামল ওয়াকিল খান। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সদস্যরা সকলেই সরকার দলীয় সমর্থিত প্রার্থী। এছাড়া বাকী ৩টি সংরক্ষিতি ওয়ার্ডে ৭জন এবং ৭টি ওয়ার্ডের সাধারন সদস্য পদের ১৯জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
জেলা নির্বাচনী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রহিম জানান, ভোট সুষ্ঠু করতে সব রকম ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ৩জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ও ৭জন সাধারণ সদস্য নির্বাচনের জন্য আজ ভোটাররা তাদের ভোট দেবেন। ১১টি ভোট কেন্দ্রের ২২টি বুথে এ ভোট নেয়া হবে। স্থানীয় সরকারের তিনটি প্রতিষ্ঠান উপজেলা, ইউনিয়ন ও পৌরসভার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা এই নির্বাচনে ভোট প্রদান করবেন। মোট ভোটার সংখ্যা ১১৮৯ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার রয়েছেন ২৭৯জন। একই দলের একাধিক প্রার্থী থাকায় ভোটরা বেশ চাপে রয়েছেন। দলের প্রার্থী না থাকায় নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে তেমন আগ্রহ নেই।
জেলা প্রশাসক কামরুন্নাহার সিদ্দিকা জানান, ইতোমধ্যেই নির্বাচন সুষ্ঠু করতে তিনজন ম্যাজিট্রেটকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তাছাড়াও পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত থাকবে। নির্বিগ্নে যাতে ভোটাররা কেন্দ্রে এসে ভোট দিতে পারেন সেব্যাবস্থা করা হয়েছে বলেও তিনি জনান।