ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সিলেকশনকে কেন্দ্র করে সলঙ্গা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষকে হত্যার হুমকি ও অফিস কক্ষ ভাংচুরের অভিযোগে সলঙ্গায় ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগের ১২ নেতাকর্মীর নামে মামলা করা হয়েছে।
শনিবার রাতে কলেজের অধ্যক্ষ মির্জা আশরাফুল ইসলাম বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি মোখলেসুর রহমান, থানা ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদক বাবু মিয়া, রাসেল হোসেন ও তার পিতা মোক্তার হোসেন, স্বেচ্ছাসেকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোমিন, যুগ্ম সম্পাদক সোহেল রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক আপন, দপ্তর সম্পাদক নাসিম, ছাত্রনেতা মিলন, আকতার হোসেন রবিন আহমেদসহ ১০/১২ জনকে আসামী করা হয়েছে।
মামলা ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, সম্প্রতি কলেজের সভাপতি সাংসদ ইসহাক হোসেন তালুকদার মারা গেলে পদটি শুন্য হয়। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি আব্দুর রশিদের নামে ডিও লেটার দেন। কিন্তু অধ্যক্ষ আশরাফুল ইসলাম নিজের ইচ্ছেমত রায়গঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সভাপতি মনোনীত করে রাজশাহী বোর্ডে কাগজপত্র পাঠায়। এ নিয়ে ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতারা ক্ষুব্দ হয়ে শনিবার দুপুরে কলেজ অধ্যক্ষকে প্রায় দুই ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রাখে। সংবাদ পেয়ে বিকেলে পুলিশ তাকে উদ্ধার করেন।
এ বিষয়ে সলঙ্গা থানা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক সোহেল রানা জানান, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের ডিও লেটার বাদ দিয়ে অন্যজনকে সভাপতি হিসেবে সিলেকশন করার বিষয়টি নিয়ে অধ্যক্ষের সাথে আলোচনা করতে যাওয়া হয়েছিল। হত্যার হুমকি বা অফিসকক্ষ ভাংচুরের কোন ঘটনা ঘটেনি।
সোহাগ লুৎফুল কবির
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
২৩-১১-১৪
মামলা ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, সম্প্রতি কলেজের সভাপতি সাংসদ ইসহাক হোসেন তালুকদার মারা গেলে পদটি শুন্য হয়। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি আব্দুর রশিদের নামে ডিও লেটার দেন। কিন্তু অধ্যক্ষ আশরাফুল ইসলাম নিজের ইচ্ছেমত রায়গঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সভাপতি মনোনীত করে রাজশাহী বোর্ডে কাগজপত্র পাঠায়। এ নিয়ে ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতারা ক্ষুব্দ হয়ে শনিবার দুপুরে কলেজ অধ্যক্ষকে প্রায় দুই ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রাখে। সংবাদ পেয়ে বিকেলে পুলিশ তাকে উদ্ধার করেন।
এ বিষয়ে সলঙ্গা থানা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক সোহেল রানা জানান, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের ডিও লেটার বাদ দিয়ে অন্যজনকে সভাপতি হিসেবে সিলেকশন করার বিষয়টি নিয়ে অধ্যক্ষের সাথে আলোচনা করতে যাওয়া হয়েছিল। হত্যার হুমকি বা অফিসকক্ষ ভাংচুরের কোন ঘটনা ঘটেনি।
সোহাগ লুৎফুল কবির
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
২৩-১১-১৪