আইসিটি আইন (মূলত এর ৫৭ নং ধারা) লঙ্ঘণকারীকে পুলিশ বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার ও শাস্তি দিতে পারবে। ৫৭(১) ধারা: কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন,যাহা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্টঅবস্থা বিবেচনায় কেহ পড়িলে, দেখিলেবা শুনিলে নীতিভ্রষ্ট বা অসৎ হইতে উদ্বুদ্ধ হইতে পারেন অথবা যাহার দ্বারা মানহানিঘটে, আইন শৃঙ্খলার অবনতিঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বাধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করিতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোনব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানী প্রদান করা হয়, তাহা ইহলে তাহার এই কার্য হইবে একটিঅপরাধ৷৫৭(২) কোন ব্যক্তিউপ-ধারা (১) এর অধীন অপরাধ করিলে তিনি অনধিক দশ বছরর কারাদণ্ডে এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন৷৪(১) ধারা: আইনের অতিরাষ্ট্রীক প্রয়োগঃযদি কোন ব্যাক্তি বাংলাদেশের বাইরেএই আইনের অধীনে কোন অপরাধ করেন যাহা বাংলাদেশে করিলে এই আইনের অধীনে দন্ডযোগ্য হতো তাহা হইলে এই আইন এইরুপে প্রযোজ্য হইবে যেন অপরাধটি বাংলাদেশেই করিয়াছেন ।অর্থাৎ দেশে থেকে এই আইনের অধীনে অপরাধকরলে তো সেটা অপরাধ আর এখন যারা দেশের বাইরে আছে অর্থাৎ প্রবাসী তারাও যদি ইন্টোরনেটের যে কোনমাধ্যমে এই আইনের অধীন কোন তথ্য প্রকাশ করে তাহলেও উক্ত প্রবাসী এই আইনের অধীনে অপরাধী হিসাবে অভিযুক্ত হবেন।
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০১৪
আইসিটি আইনের সবচেয়ে আলোচিত দিকটি
আইসিটি আইন (মূলত এর ৫৭ নং ধারা) লঙ্ঘণকারীকে পুলিশ বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার ও শাস্তি দিতে পারবে। ৫৭(১) ধারা: কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন,যাহা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্টঅবস্থা বিবেচনায় কেহ পড়িলে, দেখিলেবা শুনিলে নীতিভ্রষ্ট বা অসৎ হইতে উদ্বুদ্ধ হইতে পারেন অথবা যাহার দ্বারা মানহানিঘটে, আইন শৃঙ্খলার অবনতিঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বাধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করিতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোনব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানী প্রদান করা হয়, তাহা ইহলে তাহার এই কার্য হইবে একটিঅপরাধ৷৫৭(২) কোন ব্যক্তিউপ-ধারা (১) এর অধীন অপরাধ করিলে তিনি অনধিক দশ বছরর কারাদণ্ডে এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন৷৪(১) ধারা: আইনের অতিরাষ্ট্রীক প্রয়োগঃযদি কোন ব্যাক্তি বাংলাদেশের বাইরেএই আইনের অধীনে কোন অপরাধ করেন যাহা বাংলাদেশে করিলে এই আইনের অধীনে দন্ডযোগ্য হতো তাহা হইলে এই আইন এইরুপে প্রযোজ্য হইবে যেন অপরাধটি বাংলাদেশেই করিয়াছেন ।অর্থাৎ দেশে থেকে এই আইনের অধীনে অপরাধকরলে তো সেটা অপরাধ আর এখন যারা দেশের বাইরে আছে অর্থাৎ প্রবাসী তারাও যদি ইন্টোরনেটের যে কোনমাধ্যমে এই আইনের অধীন কোন তথ্য প্রকাশ করে তাহলেও উক্ত প্রবাসী এই আইনের অধীনে অপরাধী হিসাবে অভিযুক্ত হবেন।