জানা যায়, পৌর এলাকায় মহিরউদ্দিন (৫০) নামে এক হোটেল ব্যবসায়ী রোববার রাতে
রেলওয়ে কলোনীতে খুন হয়। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে রাতেই মিরপুর
রেলওয়ে কলোনির এরশাদ আলীর ছেলে উজ্জ্বল (২৫) ও একই মহল্লার আনসার আলীর ছেলে গোলাম হোসেন (২২) কে আটক করে পুলিশ।
সোমবার দুপুরে সদর থানা পুলিশ আসামি দু’জনকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে হাজির করে। এখান থেকে গোলাম হোসেন পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ কোর্ট ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমান চৌধুরী জানান, আসামি আমাদের কাছে হস্তান্তর করার আগেই পালিয়েছে, তাই এ ঘটনার সব দায় সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তার।
এ বিষয়ে তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) বদিউজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, কোর্ট পুলিশের কাছে আসামিদের বুঝিয়ে দেওয়ার পরেই গোলাম হোসেন পালিয়েছে। তবে বুঝিয়ে দেওয়ার লিখিত কোনো প্রমান তিনি দেখাতে পারেননি।
এ ঘটনায় আদালতপাড়া ও পুলিশ প্রশাসনে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
সোমবার দুপুরে সদর থানা পুলিশ আসামি দু’জনকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে হাজির করে। এখান থেকে গোলাম হোসেন পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ কোর্ট ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমান চৌধুরী জানান, আসামি আমাদের কাছে হস্তান্তর করার আগেই পালিয়েছে, তাই এ ঘটনার সব দায় সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তার।
এ বিষয়ে তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) বদিউজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, কোর্ট পুলিশের কাছে আসামিদের বুঝিয়ে দেওয়ার পরেই গোলাম হোসেন পালিয়েছে। তবে বুঝিয়ে দেওয়ার লিখিত কোনো প্রমান তিনি দেখাতে পারেননি।
এ ঘটনায় আদালতপাড়া ও পুলিশ প্রশাসনে তোলপাড় শুরু হয়েছে।