এছাড়া, নির্বাচনে ভোটারের উপস্থিতি বাড়ানো এবং দলীয় নেতাকর্মীদের গণসংযোগ বাড়াতে মন্ত্রীদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের গণজাগরণ মঞ্চের আদলে বিভিন্ন সংগঠনকে নিয়ে সারাদেশে দলীয় কর্মসূচি বাড়াতে বলেন তিনি। বিরোধী দলের সহিংসতা দলীয়ভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচির মাধ্যমে মোকাবেলার নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা।
একজন মন্ত্রী বলেন, “বিএনপি নেতাদের গোপনে পাঠানো এই ভিডিও গণমাধ্যমে প্রচার কতটা যুক্তিসংগত তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া বিরোধীদল যাতে রাজধানী দখল করতে না পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।”
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “সংবিধান সমুন্নত না রাখতে পারলে অসাংবিধানিকভাবে তৃতীয় পক্ষ ক্ষমতায় আসতে পারে। পরিস্থিতি যাই হোক না নির্বাচন হবেই। বিরোধী দল না আসলেও নির্বাচন বন্ধ করার কোনো সুযোগ নেই।”
সারাদেশে নিবার্চন কমিশনের কার্যালয়গুলোতে কঠোর নিরাপত্তা জোরদার এবং দলীয় নেতা-কর্মীদের গণসংযোগ করতে মন্ত্রীদের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
মন্ত্রিসভার এ সদস্য বলেন, “মন্ত্রিসভার বৈঠকে ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার কথাও বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।”
মন্ত্রিপরিষদের এ সদস্য বলেন, “জাপার মন্ত্রীদের বৈঠকে অংশগ্রহণ না করা কিংবা পদত্যাগ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এরশাদের বিষয়টি তিনি নেজিই দেখবেন।”
পরিবেশ ও বনমন্ত্রী এবং আ্ওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, “বিএনপি নেতা শমশের মবিন চৌধুরী চলমান রাজনৈতিক সহিংসতাকে যুদ্ধাবস্থা বলে অভিহিত করেছেন। আমরা রাজনৈতিকভাবে পরিস্থিতি মোকাবেলার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছি।”