২০০৭ সালে ১/১১ সরকারের সময় আটক থাকাকালীন “কারাগারে কেমন ছিলাম”-
ব্যারিস্টার মওদুদের লেখা বইয়ে তিনি বঙ্গবন্ধু সমন্ধে বলেছেন, বঙ্গবন্ধু
ইতিহাসের মহান তম নায়ক। তিনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে প্রবাদ বাক্যের মতোই ভাস্বর হয়ে থাকবেন।
ইতিহাসের পাতা থেকে
১৯৬৯ সালে আগরতলা ষড়যন্ত মামলায় শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হলে তাঁকে মুক্ত করতে তৎকালীন প্রখ্যাত কৌশলী টমাস উইলিয়ামসকে লন্ডন থেকে আনা হয়। তাঁর প্রধান সহযোগী ছিলেন তরুন ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম এবং ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ। ১৯৭১-এ মার্চে ইয়াহিয়া খান কর্তৃক আহুত গোলটেবিল বৈঠক মওদুদ আহমেদ শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে ছিলেন।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি মুজিব নগর সরকারের পররাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ছিলেন। আর এই মন্ত্রালয়ের দায়িত্বে ছিলেন খন্দকার মোশতাক আহমেদ। সেই সাথে এদের নীতি ছিল আমেরিকার সাথে হাত মিলিয়ে যুদ্ধ বিরতি নিয়ে আসা।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পণ্ডিত রবীশংকর এবং জর্জ হ্যারিসন বাঙালির পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। তারা সাড়ে তিন লক্ষ ব্রিটিস পাউন্ড সংগ্রহ করেন, সেই ফান্ডের রক্ষক ছিলেন বৃটিস সিনেটর জনষ্টোন হাউস এবং মওদুদ। পুরু টাকা চুরির দায়ে জনষ্টোন হাউসের মন্ত্রীত্ব যায় ও সাড়ে তিন বছর কারা করেন। বৃটিস সরকার মওদুদকে ঐ মামলায় চাইলেও তৎকালীন সময়ে আসামী বিনিময়ের কোন চুক্তি না থাকায় মওদুদকে রাষ্ট্র হস্তান্তর করতে পারে নাই। সরকার দেশে বিচারের জন্য পিও ৫০ আদেশবলে গ্রেফতার করে জেলখানায় প্রেরন করে। মিথ্যার বরপুত্র মওদুদ পরবর্তীতে বিভিন্ন মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে আইনের ফাক গলে জেল থেকে বের হয়ে আসেন। এই মওদুদ সম্পর্কে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরসাদ বলেন, "তিনি এমএ পাস করে মেট্রিকে ভর্তি হয়েছেন। দূর্নীতির মামলায় ১০ বছরের সাজা হয়েছিল তার, আমি ক্ষমা করে দিয়েছি"।
১৯৭৫ এ বঙ্গবন্ধু হত্যার পর নিজের নগ্ন স্বার্থান্বেষী চরিত্রটি উন্মোচিত করে মওদুদ আহমেদসহ অনেকেই রয়েছেন যারা পরবর্তীতে বিএনপিতে যোগদান করেছেন। ডিগবাজির রাজনীতিবিদ হিসেবে এদেশের মানুষের কাছে মওদুদ আহমেদ সুপরিচিত।
ইতিহাসের পাতা থেকে
১৯৬৯ সালে আগরতলা ষড়যন্ত মামলায় শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হলে তাঁকে মুক্ত করতে তৎকালীন প্রখ্যাত কৌশলী টমাস উইলিয়ামসকে লন্ডন থেকে আনা হয়। তাঁর প্রধান সহযোগী ছিলেন তরুন ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম এবং ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ। ১৯৭১-এ মার্চে ইয়াহিয়া খান কর্তৃক আহুত গোলটেবিল বৈঠক মওদুদ আহমেদ শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে ছিলেন।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি মুজিব নগর সরকারের পররাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ছিলেন। আর এই মন্ত্রালয়ের দায়িত্বে ছিলেন খন্দকার মোশতাক আহমেদ। সেই সাথে এদের নীতি ছিল আমেরিকার সাথে হাত মিলিয়ে যুদ্ধ বিরতি নিয়ে আসা।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পণ্ডিত রবীশংকর এবং জর্জ হ্যারিসন বাঙালির পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। তারা সাড়ে তিন লক্ষ ব্রিটিস পাউন্ড সংগ্রহ করেন, সেই ফান্ডের রক্ষক ছিলেন বৃটিস সিনেটর জনষ্টোন হাউস এবং মওদুদ। পুরু টাকা চুরির দায়ে জনষ্টোন হাউসের মন্ত্রীত্ব যায় ও সাড়ে তিন বছর কারা করেন। বৃটিস সরকার মওদুদকে ঐ মামলায় চাইলেও তৎকালীন সময়ে আসামী বিনিময়ের কোন চুক্তি না থাকায় মওদুদকে রাষ্ট্র হস্তান্তর করতে পারে নাই। সরকার দেশে বিচারের জন্য পিও ৫০ আদেশবলে গ্রেফতার করে জেলখানায় প্রেরন করে। মিথ্যার বরপুত্র মওদুদ পরবর্তীতে বিভিন্ন মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে আইনের ফাক গলে জেল থেকে বের হয়ে আসেন। এই মওদুদ সম্পর্কে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরসাদ বলেন, "তিনি এমএ পাস করে মেট্রিকে ভর্তি হয়েছেন। দূর্নীতির মামলায় ১০ বছরের সাজা হয়েছিল তার, আমি ক্ষমা করে দিয়েছি"।
১৯৭৫ এ বঙ্গবন্ধু হত্যার পর নিজের নগ্ন স্বার্থান্বেষী চরিত্রটি উন্মোচিত করে মওদুদ আহমেদসহ অনেকেই রয়েছেন যারা পরবর্তীতে বিএনপিতে যোগদান করেছেন। ডিগবাজির রাজনীতিবিদ হিসেবে এদেশের মানুষের কাছে মওদুদ আহমেদ সুপরিচিত।