বিশেষ প্রতিনিধিঃ
বিশ্বের প্রায় চার লাখ ৩০ হাজার মানুষ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ২০১৭ এর নোবেল শান্তি পুরস্কার দেবার জন্য। অনলাইনে অনুরোধ পাঠিয়েছে। নোবেল কমিটির কাছে পাঠানো পিটিশনের এটি একটি নতুন রেকর্ড।
গেইর লন্ডস্ট্যান্ড, যিনি ১৯৯০ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত নোবেল কমিটির সেক্রেটারি ছিলেন, তিনি এই ঘটনাকে ‘অভুতপূর্ব’ বলে মন্তব্য করেছেন। নরওয়ে থেকে প্রকাশিত দ্য লোকাল পত্রিকায় তিনি জানিয়েছেন, নোবেল কমিটির কাছে এরকম পিটিশনের জোয়ার এসেছিল ১৯৯৪ সালে। সেসময় অবশ্য কাউকে পুরস্কার দেওয়ার জন্য নয়, বরং ইয়াসির আরাফাত, শিমন পেরেজ এবং আইজ্যাক রবিনকে নোবেল দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়েছিল প্রায় দুই লাখ মানুষ। তারা লিখিতভাবে পুরস্কার প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছিল। কিন্তু নোবেল কমিটি একবার পুরস্কার দিলে তা ফেরত নিতে বা প্রত্যাহার করতে পারে না।
এ বছর যখন শেখ হাসিনাকে নোবেল দেওয়ার জন্য নোবেল কমিটির কাছে অনলাইন পিটিশানের ধুম, তখন অং সানর সু চির নোবেল প্রত্যাহারের জন্যও প্রায় তিন লাখ মানুষ আবেদন করেছেন। নরওয়ের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পিটার ওয়ালেনস্টিন তাঁর লেখায় বলেছেন, বিশ্বে ৬৫ দশমিক ৬ মিলিয়ন মানুষ এখন বাস্তুচ্যুত। এটিই বিশ্বের শান্তির জন্য বড় সমস্যা। আর এই সমস্যা সমাধানে যাঁরা নিঃস্বার্থ চিত্তে এগিয়ে এসেছেন, তারাই এবার এগিয়ে থাকবেন।
উল্লেখ, জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর ১৯৫৪ এবং ১৯৮১ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কায় পায়। এ বছরে নোবেল পুরস্কার তাই বিশ্ব জনমতের জনপ্রিয়তম পছন্দের নাম শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য পপুলার চয়েস। অন্যদিকে, প্রভাবশালী মিডিয়াগুলো অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের পক্ষে প্রচারণা করছে। প্রভাবশালী টাইম ম্যাগাজিন তার সর্বশেষ সংস্করণে অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের উপর প্রচ্ছদ প্রতিবেদন করেছে।
প্রচ্ছদের শিরোনাম হলো মেরকেলের অঙ্গীকার: জার্মানি এখনো সিরীয় শরণার্থীদের শেষ ভরসার স্থল।
শুধু মেরকেল নয়, অসলো ফোরাম, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি হ্রাস সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকের জন্য সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জাভেদ জারিফ এবং ইউরোপীয় ইউনিউয়নের ফরেন পলিসি চিফ ফেদেরিকা মোগেরিনকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়ার জন্য ওকালতি করছে। দ্য লোকালের সংবাদ অনুযায়ী, ওসলো ফোরামের এই মতামতের ভিত্তিতে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিষয়ক ইতিহাসবিদ অসল সেভিন বলেছেন, উত্তর কোরিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনায় এখন পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ বিশ্ব শান্তির জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রতিবছরই নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে নানা বিতর্ক হয়। মাঝেমধ্যে এমন কাউকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়, যা বিশ্বকে উদ্বেলিত করে। জনগণের পছন্দের ব্যক্তিকে না বিশ্ব রাজনীতির হিসেব-নিকেশে নোবেল শান্তি পুরস্কার- ২০১৭ দেওয়া হবে, তা বোঝা যাবে আগামী ৬ অক্টোবর।
বিশ্বের প্রায় চার লাখ ৩০ হাজার মানুষ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ২০১৭ এর নোবেল শান্তি পুরস্কার দেবার জন্য। অনলাইনে অনুরোধ পাঠিয়েছে। নোবেল কমিটির কাছে পাঠানো পিটিশনের এটি একটি নতুন রেকর্ড।
গেইর লন্ডস্ট্যান্ড, যিনি ১৯৯০ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত নোবেল কমিটির সেক্রেটারি ছিলেন, তিনি এই ঘটনাকে ‘অভুতপূর্ব’ বলে মন্তব্য করেছেন। নরওয়ে থেকে প্রকাশিত দ্য লোকাল পত্রিকায় তিনি জানিয়েছেন, নোবেল কমিটির কাছে এরকম পিটিশনের জোয়ার এসেছিল ১৯৯৪ সালে। সেসময় অবশ্য কাউকে পুরস্কার দেওয়ার জন্য নয়, বরং ইয়াসির আরাফাত, শিমন পেরেজ এবং আইজ্যাক রবিনকে নোবেল দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়েছিল প্রায় দুই লাখ মানুষ। তারা লিখিতভাবে পুরস্কার প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছিল। কিন্তু নোবেল কমিটি একবার পুরস্কার দিলে তা ফেরত নিতে বা প্রত্যাহার করতে পারে না।
এ বছর যখন শেখ হাসিনাকে নোবেল দেওয়ার জন্য নোবেল কমিটির কাছে অনলাইন পিটিশানের ধুম, তখন অং সানর সু চির নোবেল প্রত্যাহারের জন্যও প্রায় তিন লাখ মানুষ আবেদন করেছেন। নরওয়ের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পিটার ওয়ালেনস্টিন তাঁর লেখায় বলেছেন, বিশ্বে ৬৫ দশমিক ৬ মিলিয়ন মানুষ এখন বাস্তুচ্যুত। এটিই বিশ্বের শান্তির জন্য বড় সমস্যা। আর এই সমস্যা সমাধানে যাঁরা নিঃস্বার্থ চিত্তে এগিয়ে এসেছেন, তারাই এবার এগিয়ে থাকবেন।
উল্লেখ, জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর ১৯৫৪ এবং ১৯৮১ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কায় পায়। এ বছরে নোবেল পুরস্কার তাই বিশ্ব জনমতের জনপ্রিয়তম পছন্দের নাম শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য পপুলার চয়েস। অন্যদিকে, প্রভাবশালী মিডিয়াগুলো অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের পক্ষে প্রচারণা করছে। প্রভাবশালী টাইম ম্যাগাজিন তার সর্বশেষ সংস্করণে অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের উপর প্রচ্ছদ প্রতিবেদন করেছে।
প্রচ্ছদের শিরোনাম হলো মেরকেলের অঙ্গীকার: জার্মানি এখনো সিরীয় শরণার্থীদের শেষ ভরসার স্থল।
শুধু মেরকেল নয়, অসলো ফোরাম, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি হ্রাস সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকের জন্য সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জাভেদ জারিফ এবং ইউরোপীয় ইউনিউয়নের ফরেন পলিসি চিফ ফেদেরিকা মোগেরিনকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়ার জন্য ওকালতি করছে। দ্য লোকালের সংবাদ অনুযায়ী, ওসলো ফোরামের এই মতামতের ভিত্তিতে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিষয়ক ইতিহাসবিদ অসল সেভিন বলেছেন, উত্তর কোরিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনায় এখন পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ বিশ্ব শান্তির জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রতিবছরই নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে নানা বিতর্ক হয়। মাঝেমধ্যে এমন কাউকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়, যা বিশ্বকে উদ্বেলিত করে। জনগণের পছন্দের ব্যক্তিকে না বিশ্ব রাজনীতির হিসেব-নিকেশে নোবেল শান্তি পুরস্কার- ২০১৭ দেওয়া হবে, তা বোঝা যাবে আগামী ৬ অক্টোবর।